নবীনগর প্রতিনিধি:
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নবীনগর উপজেলা কাইতলা দক্ষিণ ইউনিয়ন ইউপি কমপ্লেক্সে রাস্তা কাজ ১নাম্বার ইট দিয়ে কাজ করানোর কথা থাকলেও বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ রুহুল আমিন সংগ্রাম এর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে কাজ করানো হচ্ছে বাজে ইট দিয়ে।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি নবীনগর প্রতিনিধি ও নবীনগর নিউ মডেল প্রেসক্লাবের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহ আলম খন্দকার। বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ রুহুল আমিন সংগ্রামের সাথে এ ব্যাপারে কথা বলতে গেলে উনার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন তোমরা যা করতে পারো করো।
তিনি আরও বলেন সাংবাদিকের কাজ শুধু লেখা, তোমরা পারলে কিছু করে দেখাও। আমি বাজেট ইট দিয়ে কাজ করব পারলে কিছু কর এবং সংবাদকর্মী মোঃ শাহ আলম খন্দকার এর সাথে অকথ্য ভাষায় খারাপ আচরণ করেন যা প্রকাশ করা যাবে না জনসম্মুখে।
মোঃ শাহ আলম খন্দকার সংবাদ কর্মী করায় গ্রামবাসী অনেকে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। নবীনগর নিউ মডেল প্রেসক্লাব সম্মানিত সভাপতি এবং সেক্রেটারির কাছে জানানো হলে তারা একজন কোন জানানো হলে তারা বলেন একজন গণমাধ্যম কর্মীর সাথে এই ধরনের আচরণ করা করা ঠিক হয় না একজন চেয়ারম্যান। আজ সকাল ১১ ঘটিয়ে সময় নবীনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের সম্মানিত সভাপতি মোঃ হেফজুল বাহার কে জানানো হলে তিনিও দুঃখ প্রকাশ করেছেন এবং তিনি নিজে এসে কাইতলা দক্ষিণ ইউনিয়ন ইউপি কমপ্লেক্সের রাস্তা পরিদর্শন করেন এবং বর্তমান ইউপির চেয়ারম্যান রুহুল আমিন সংগ্রামের সাথে কথা বলেন।
রুহুল আমিন সংগ্রামের সাথে রাস্তার ব্যাপারে বাজে ইট দিয়ে যে কাজ করানো হচ্ছে এ ব্যাপারে কথা বললে তিনি পাশ কাটিয়ে চলে যান। কাইতলা দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির সকল অঙ্গ সংগঠন নেতৃবৃন্দকে নিয়ে সৈয়দ রকিবুল হক ইকবাল সাহেব ও নাসির উদ্দিন সরকার এসে রাস্তার কাজগুলো দেখে দুঃখ প্রকাশ করেছেন এবং নবীনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব রাজিব চৌধুরীর কাছে অনুরোধ করেছেন তিনি যেন এই রাস্তার ব্যাপারে তদন্ত করেন। রুহুল আমিন সংগ্রাম বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে গ্রামের প্রভাব বিস্তার করে চলেছেন। মোঃরুহুল আমিন সংগ্রাম চেয়ারম্যান তিনি একজন জনপ্রিয় আওয়ামী লীগ নেতা ওনার ভয়ে কেউ কথা বলতে চাচ্ছে না আওয়ামী লীগের আমলে নির্মল মানুষকেও তিনি এবং হয়রানি করেছেন।
কাইতলা বাজারে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ কাউসার নামক এক ব্যক্তিকে অনাত্মক জামাত নেতা বলে চালান করে দিয়েছিলেন ৫ ই আগস্ট এর আগে আল্লাহর কুদরতে সত্য কোনদিন মিথ্যা হয় না তিনি ঠিকই এসেছেন। বর্তমানে চেয়ারম্যান মোঃ রুহুল আমিন সংগ্রাম বয়স্ক ভাতা বিধবা ভাতা পেগনেট ভাতা কার্ড বানিয়ে দিবে বলে অনেকের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তার গ্রামের মোঃ মামুন মিয়ার সরকারি অনুমোদন নিয়ে এসেও তাকে টাকা না দেওয়া হলে আওয়ামী লীগের পাওয়ার খাটিয়ে গরিব অসহায় মানুষটির ড্রেজারে পাইপ ভেঙ্গে দেওয়া হয়।বর্তমান মামু মিয়া মানসিক প্রতিবন্ধী হিসেবে রাস্তায় ঘুরছেন।
মোঃ রুহুল আমিন সংগ্রাম চেয়ারম্যান কাইতলা ইউপি তথ্য সেবায় জনসাধারণের পাচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে।তিনি প্রভাব খাটিয়ে অফিসে না এসে কাইতলা সড়ক বাজার একটি দোকান থেকে অফিসের কাজ করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছেন এবং সরোজমিনে গিয়ে দেখতে পেরেছি। মানুষ সেবা জন্য যাই কিন্তু তাদের মতন কিছু কসাই লোক মানুষের দেহটুকু থেকে কলিজা আলাদা করতে নিয়ে যাচ্ছে।