দূরন্ত বিডি ডটকম -----------স্বাগতম ২০২৫------------মানবতার কথা বলে ---------- durontobd.com--------ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশ চাই, “জুলাই” মনে রেখে ভোটের নিশ্চয়তা চাই, অর্থনৈতিক মুক্তি চাই। পিলখানা হত্যাকাণ্ড : দুই দলের বক্তব্য দুই রকম - Durontobd

সংবাদ শিরোনাম

.jpg

Saturday, February 25, 2023

পিলখানা হত্যাকাণ্ড : দুই দলের বক্তব্য দুই রকম

জাতীয় প্রতিবেদক :

পিলখানা হত্যাকাণ্ড ১৪ বছরেও মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। আজও এই হত্যাকান্ড নিয়ে দুই রাজনীতিক দলের দুই রকম বক্তব্য শোনা যায়। ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সেই হত্যাকান্ডের কথা বাংলাদেশের মানুষ ভূলে যায়নি। যেই অপরাধী হউক, সত্য কোন দিন চাপা থাকে না। কোন না কোন দিন এর সত্যটা সামনে আসবেই।

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ১৪ বছর আজ শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি)। দিনটি স্মরণে সকালে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে তাঁদের সামরিক সচিবরা বনানীর সামরিক কবরস্থানে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। 

পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তিন বাহিনী প্রধানরা ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক শ্রদ্ধা জানান। এরপর নিহত সেনা কর্মকর্তাদের স্বজনরা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ও অন্যান্যদের সঙ্গে মোনাজাতে অংশ নেন।

আজ (শনিবার) সকালে বনানীর সামরিক কবরস্থানে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সামনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, ২০০৯ সালের পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহে সেনা কর্মকর্তা হত্যাকাণ্ডের দিন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গতিবিধি ছিল সন্দেহজনক।  

তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া সচরাচর সকালে ঘুম থেকে ওঠেন না। কিন্তু সেদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে গাড়িতে করে দুই দিনের জন্য কোথায় যেন চলে যান। লন্ডন থেকে তারেক রহমান তাকে একাধিকবার ফোন দিয়েছেন, কথা বলেছেন ‘



হানিফ বলেন, ২০০৯ সালে পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহে সেনা কর্মকর্তা হত্যাকাণ্ডের মামলার চূড়ান্ত রায় কার্যকরের অপেক্ষায় রয়েছে। এই বছরের মধ্যেই এই চূড়ান্ত রায় কার্যকর করতে পারব। এটা আমাদের প্রত্যাশা।   আওয়ামী লীগ সরকারকে পছন্দ করে না, দেখতেও চায় না, তাদের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে মন্তব্য করে হানিফ বলেন, তা না হলে নতুন সরকার গঠনের মাত্র ৫০ দিনের মাথায় এ ধরনের ঘটনা, সরকারকে উৎখাত বা আঘাত করার লক্ষ্যে ঘটনা ঘটানো হয়েছে।

এই প্রসঙ্গে টেনে প্রশ্ন করা হলে জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা কারা জড়িত এটা উদ্ধার করবেন সেনাবাহিনীর যেসকল কর্মকর্তা তদন্তে কমিটিতে আছেন, যারা দায়িত্বে রয়েছেন। তারাই খুঁজে বের করে নিয়ে আসবেন। আমরা রাজনৈতিক দল হিসেবে মনে করি, এটা দেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে একটা চক্রান্ত ছিল। আমাদের গর্বিত সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র ছিল।’